মনির খান, ষ্টাফ রিপোর্টার: নড়াইলের লোহাগড়া থানার সামনে কনিকা জুয়েলার্স, ওখানে নেই কোন স্বর্ণ অলংকার।
লোহাগড়া থানার সামনে প্রশাসনের নাকের ডগায় স্বর্ণ অলংকার ব্যবসার নামে চলছে রমরমা সুদের ব্যবসা। দেখার মত কেউ নেই(বাতির নিচে অন্ধকার)
এ স্বর্ণালঙ্কারের নামে সুদের কারবারিতে এলাকার প্রভাবশালীদের হাত রহিয়াছে বলে জানা যায়। মুলত তাদের সোনার কোন ব্যবসা নাই, এক শ্রেণীর প্রভাব শালীদের কে পুজি করে চালিয়ে যাচ্ছে স্বর্ণ রেখে সুদের ব্যবসা।
হাতিয়ে নিচ্ছে গরীব অসহায় মহিলাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা, সময় মত টাকা না দিতে পারলে ওই গচ্ছিত রাখা স্বর্ণালঙ্কার ওই কনিকা জুয়েলার্সের হয়ে যায়।
অনেকের মেয়ে বিবাহ দিতে পারছে না? কারন লোহাগড়ার অভাবী দরিদ্র মহিলাগন অভাবে পড়ে কনিকা জুয়েলার্সে এসে নিজের ও মেয়ের হাতের , কানের, গলার স্বর্ণ অলংকার ওই জুয়েলার্সে রেখে টাকা গ্রহণ করেন।
এবং সময় মত টাকা দিতে না পারলে ওই স্বর্ণ অলংকার কনিকা জুয়েলার্সের সুদখোরদের হয়ে যায়। জানা যায় উক্ত সুদের টাকা কিছু প্রভাবশালীরা উৎকোচ হিসাবে গ্রহণ করেন।
এলাকার সচেতন মহল বলেন, স্বর্ণের ব্যবসার নামে সুদের ব্যবসায়ীগন করোনাভাইরাস থেকে ও মারাত্মক ভাইরাসে রূপ ধারণ করেছে। এদের করোনার টিকা দিয়ে নিধন করা একান্ত প্রয়োজন।
এ বিষয় নিয়ে লোহাগড়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শেখ আবু হেনা মিলন এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, সুদের ব্যবসা সম্পূর্ণ অবৈধ।নিউ কনিকা জুয়েলার্স প্রযত্নে সঞ্জিত কুমার, লোহাগড়া থানা গেট সংলগ্ন, নড়াইল।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।